Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রকল্পের নাম
ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প (২য় পর্যায়)
বিস্তারিত

            বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সেক্টরের ভুমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মৎস্য অধিদপ্তর বিগত কয়েক দশক ধরে যুগোপযোগী ও লাগসহ কর্মকান্ডের মাধ্যমে র্তৃণমূল পর্যায়ে বিভিন্ন মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ করে আসছে। তবে ‘‘ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প’’ এর মাধ্যমে ইউনিয়নকে কেন্দ্র করে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা  সম্প্রসারণের ধারণা একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। মাছ চাষের আধুনিক কলাকৌশল ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং চাষিদের সমস্যা জেনে তার প্রতিকার করা বা উপজেলা পর্যায়ে বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা করে সমস্যা নিরসন করা। লাগসহ প্রযুক্তি অনুসরণ করে মাছের চাষ চাষ করা হলে বর্তমানের দ্বিগুণ মাছ উৎপাদন করা সম্ভব। প্রতিনিয়ত উদ্ভাবিত নুতন নুতন প্রযুক্তি মৎস্য চাষীদের নিকট হন্তান্তর করার জন্য দীর্ঘমেয়াদী এবং ইউনিয়ন ভিত্তিক কার্য়ক্রম পরিচালনা করার আবশ্যকতা অনস্বীকার্য। এ বাস্তবতার আলোকে গ্রাম পর্যায়ে ফলাফল প্রদর্শনী খামার স্থাপন এবং চাষীদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবাকে জনগণের দোরগড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রকল্পটির কার্যক্রম প্রনয়ণ করা হয়েছে।

 

প্রকল্পের উদ্দেশঃ

 

   ক) স্থানীয় মৎস্য চাষীদের সম্পৃক্ত করে নির্বাচিত ইউনিয়ন সমূহের গ্রামের সকল বা অধিকাংশ পুকুরে এবং অন্যান্য চাষযোগ্য জলাশয়ে উন্নততর লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।

   খ) মৎস্য অধিদপ্তর, ইউনিয়ন পরিষদ, Local Extension agent for Fisheries ( LEAF) লিফ এবং স্থানীয় মৎস্য চাষীদের মিলিত প্রচেষ্টায় ইউনিয়ন ভিত্তিক মৎস্য চাষ সম্প্রসারণ পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করা।

   গ) মাছ ও চিংড়ি চাষ, পোনা ব্যবসা এবং অন্যান্য মৎস্য ভিত্তিক আয় বর্ধক কর্মসূচীর মাধ্যমে স্থানীয় পুরুষ ও নারীদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা।

   ঘ) প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রদর্শনী খামার স্থাপনসহ স্থানীয় মৎস্য উন্নয়ন কার্যক্রমে ইউনিয়ন পরিষদকে সম্পৃক্ত করে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে রুপদান করা। ফলে মাছ চাষ সম্প্রসারণ ও মৎস্য সম্পদের উন্নয়নে ইউনিয়ন পরিষদের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

 

প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রমঃ

         ১। প্রদর্শনী খামার স্থাপন।

         ২। প্রশিক্ষণ।

         ৩। স্থানীয় মৎস্য সম্প্রসারণ প্রতিনিধি নিয়োগ (লিফ)।

         ৪। ভিজিট, ফিল্ড ট্যুর, স্ট্যাডি ট্রিপ,র‌্যালী ইত্যাদি (অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর)।

         ৫। ইউনিয়ন পরিষদের সাথে যোগসূত্র স্থাপন।

         ৬। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাথে যোগসূত্র স্থাপন।

         ৭। মাঠ দিবস পালন

 

প্রকল্পের প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ পদ্ধতিঃ

 

         একজন চাষীর মাধ্যমে অন্যান্য চাষীর কাছে প্রযুক্তি সেবা প্রসার অর্থাৎ ট্রিকল ডাউন মৎস্য চাষ সম্প্রসারণ পদ্ধতিতে ব্যক্তিগত ও দলভিত্তিক সংযোগ রক্ষার জন্য প্রতিটি  ইউনিয়নে একজন করে লিফ ও বিভিন্ন প্যাকেজের আওতায়  একাধিক ফলাফল প্রদর্শক ( আরডি) নির্বাচন করা হবে। কার্প মিশ্র চাষসহ প্রত্যেক প্যাকাজের ক্ষেত্রে প্রতি আরডির জন্য ০৫ জন করে এফএফ (বন্ধু চাষী) থাকবে। আরডিদেরকে ফলাফল প্রদর্শনী পুকুরের জন্য প্রকল্প থেকে অর্থনৈতিক ও কারিগরী সহায়তা প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষিত চাষীদের কাছ থেকে এলাকার অন্যান্য পুকুর মালিকগণ মাছ চাষের আধুনিক ও লাগসহ প্রযুক্তি গ্রহণ করতে পারবেন।

 

প্রকল্পে বাস্তবায়িত প্যাকেজ সমূহঃ

 

      ১। কার্প নার্সারী ফলাফল প্রদর্শনী

      ২। কার্প মিশ্র চাষ ফলাফল প্রদর্শনী

      ৩। গলদা-ফলাফল প্রদর্শনী

      ৪। ধান ক্ষেতে মাছ চাষ ফলাফল প্রদর্শনী

      ৫। পাঙ্গাস-কার্প মিশ্র চাষ ব্যবস্থাপনা

      ৬।  মনোসেক্স তেলাপিয়া চাষ ব্যবস্থাপনা

      ৭।  শিং মাগুর কৈ চাষ ব্যবস্থাপন

      ৮। প্রদর্শনী সিবিজি (কার্প মিশ্র চাষ)

      ৯। প্রদর্শনী পেন কালচার (কার্প মিশ্র চাষ)

 

কার্প নার্সারী ফলাফল প্রদর্শনীঃ

      

         ভাল জাতের পোনা মজুদ করা মৎস্য চাষে সফলতার অন্যতম পূর্বশর্ত। মৎস্য  অধিদপ্তরের প্রযুক্তি হন্তান্তর কর্মসূচীর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা উৎপাদন প্রযুক্তি সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। কিন্ত ইউনিয়ন পর্যায়ে গুনগতমান সম্পন্ন পোনা উৎপাদনের  প্রযুক্তি তেমনভাবে সম্প্রসারিত হয়নি। ফলে মাছের সার্বিক উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে।ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষীগণ নিজেদের এলাকাতেই হাতের কাছে ভাল পোনা যাতে অনায়াসেই পেতে পারেন সেলক্ষ্যে নার্সারী ফলাফল প্রদর্শনী কার্যক্রম অত্র প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিয়নে পূর্ব নির্ধারিত চাহিদা মোতাবেক পোনা উৎপাদন করা সম্ভব হবে। এতে করে দুরবর্তী স্থান থেকে বড় আকারের পোনার পরিবহনজনিত মৃত্যুহার কমবে এবং গ্রামের পুকুরে সুস্থ সবল পোনা পৌঁছানো সম্ভভ হবে। তাই আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং ব্যয় বহুল যানবাহনের প্রয়োজন হবে না।

 

গলদা-কার্প মিশ্র চাষ প্রর্দশনীঃ

 

         বাংলাদেশে গলদা-কার্প মিশ্র চাষের উজ্জ্বল সম্ভবনা রয়েছে। গলদা চিংড়ি খুবই মুল্যবান ও জনপ্রিয় আমিষ জাতীয় খাদ্য। দেশে বিদেশে এর যথেষ্ট কদর ও বাজার মুল্য আছে। তাই এই মূল্যবান ফসল চাষীর দ্রুত আর্থিক উন্নয়নে অগ্রনী ভুমিকা রাখতে পারে। অতীতে দক্ষিনাঞ্চলে সমুদ্র উপকহলবর্তী এলাকায় সংগৃহীত প্রাকৃতিক পোনা দ্বারা চিংড়ি চাষ করা হত। বর্তমানে প্রাকৃতিক উৎস ছাড়াও সরকারী- বেসরকারী হ্যাচারীর মাধ্যমে চিংড়ি পোনা উৎপাদন করা হচ্ছে। কাজেই ফলাফল প্রদর্শনীর মাধ্যমে চাষীদের মাঝে চিংড়ি চাষ প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেওয়ার এখনই সময়। গলদা চাষে সম্ভাব্য সুবিধাজনক স্থানে  অর্থাৎ যেখানে পানি পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক ও হ্যাচারী উৎপাদিত  পোনা প্রাপ্তির সুবিধা আছে সেসব এলাকাতে অত্র প্রকল্প থেকে গলদা-কার্প  মিশ্র চাষ প্রদর্শনী খামার স্থাপন করা হবে।

 

ধানক্ষেতে মাছ চাষ প্রদর্শনীঃ

 

দেশে বর্তমান মোট আবাদী ফসল এলাকার আয়তন ৮.১৮ মিলিয়ন হেক্টর এবং কৃষি জমির পরিমান শতকরা  ৮০ ভাগে ধান চাষ করা হয়, যার শতকরা ৫ ভাগ জমিতে ধানের সাথে  মাছ চাষ করা সম্ভব হতে পারে। দেশের যেসব অঞ্চলে সেচের মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান উৎপাদন করা হয়, যেসব অঞ্চল বৃষ্টির পানি নির্ভর ধান উৎপাদন  সম্ভব এবং বণ্যা প্লাবন মুক্ত এ ধরনের জমিতে ধানের সাথে মাছ চাষ করা যায়।

ধানের সাথে মাছের সমন্বিত চাষ কারিগরি ভাবে গ্রহনযোগ্য এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক। অধিকন্ত ধানক্ষেতে মাছ চাষের সুবিধা হলো সমন্বিত জৈবিক উপায়ে পোকামাকড় ও রোগবালাই নিয়ন্ত্রণ করায় কীটনাশক ওষধের ব্যবহার হ্রাসের ফলে পরিবেশ সহনীয়  খামার পদ্ধতি উন্নীত হয় এবং ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় । এছাড়া একটি ফসলের পরিবর্তে ধান ও মাছের দুটি ফসল পাওয়া যায় এবং  বর্ধিত উৎপাদন ও আয়ের জন্য কোন বাড়তি জমির প্রয়োজন হয় না। যে সকল জমিতে ধান কাটার পর কয়েক মাস পানি থাকে সে সকল জমিতে ধানের পরে মাছের চাণ করা সম্ভব।

ধানক্ষেতে চাষের উপর্যুক্ত  মাছের প্রজাতি হলো সরপুঁটি, নাইলোটিকা , কমনকার্প, গিফট তেলাপিয়া, শিং-মাগুর, গলদা চিংড়ি ইত্যাদি। উচ্চ ফলনশীল বিআর-৩,বিআর-১১, বিআর-১৪, বিআর-১৬ এবং পাইজাম ইত্যাদি জাতের ধানের সাথে মাছ চাষ করা যায়।

 

কার্প-মিশ্র চাষ প্রদর্শনীঃ

 

         গত কয়েক বছরে মাছ চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুকুরে মাছের উৎপাদন ব„দ্ধি পেয়েছে। কিন্ত চাষীগণের কারিগরি জ্ঞানের অভাবে  সীমাবদ্ধতার কারনে কাঙ্খিত মাত্রায় উৎপাদন হচ্ছে না। প্রযুক্তি হন্তান্তরের অন্যতম সফল উপায় হল ফলাফল প্রদর্শনী খামার স্থাপন।  এতে আশপাশের চাষীরা সরাসরি কার্যক্রম এবং ফলাফল দেখতে এবং শিখতে সক্ষম হবে। প্রদর্শনী খামারে আধা নিবিড় পদ্ধতিতে মাছ চাষ করা হবে। পুকুর প্রস্ততি থেকে মাছ ধরা পর্যন্ত সকল কার্যক্রম প্রদর্শনের মাধ্যমে কার্প মিশ্র চাষ প্রযুক্তি স্থানীয়  চাষীদের নিকট হন্তান্তর করা সম্ভব হবে।

প্রকল্প শুরু
01/03/2015
শেষের তারিখ
30/06/2020
প্রকল্পের ধরণ
এডিবি
সর্বশেষ হালনাগাদের তারিখ
29/08/2019
label.Details.title

            বাংলাদেশের অর্থনীতিতে মৎস্য সেক্টরের ভুমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মৎস্য অধিদপ্তর বিগত কয়েক দশক ধরে যুগোপযোগী ও লাগসহ কর্মকান্ডের মাধ্যমে র্তৃণমূল পর্যায়ে বিভিন্ন মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ করে আসছে। তবে ‘‘ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ প্রকল্প’’ এর মাধ্যমে ইউনিয়নকে কেন্দ্র করে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা  সম্প্রসারণের ধারণা একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। মাছ চাষের আধুনিক কলাকৌশল ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং চাষিদের সমস্যা জেনে তার প্রতিকার করা বা উপজেলা পর্যায়ে বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা করে সমস্যা নিরসন করা। লাগসহ প্রযুক্তি অনুসরণ করে মাছের চাষ চাষ করা হলে বর্তমানের দ্বিগুণ মাছ উৎপাদন করা সম্ভব। প্রতিনিয়ত উদ্ভাবিত নুতন নুতন প্রযুক্তি মৎস্য চাষীদের নিকট হন্তান্তর করার জন্য দীর্ঘমেয়াদী এবং ইউনিয়ন ভিত্তিক কার্য়ক্রম পরিচালনা করার আবশ্যকতা অনস্বীকার্য। এ বাস্তবতার আলোকে গ্রাম পর্যায়ে ফলাফল প্রদর্শনী খামার স্থাপন এবং চাষীদেরকে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবাকে জনগণের দোরগড়ায় পৌঁছে দেয়ার জন্য প্রকল্পটির কার্যক্রম প্রনয়ণ করা হয়েছে।

 

প্রকল্পের উদ্দেশঃ

 

   ক) স্থানীয় মৎস্য চাষীদের সম্পৃক্ত করে নির্বাচিত ইউনিয়ন সমূহের গ্রামের সকল বা অধিকাংশ পুকুরে এবং অন্যান্য চাষযোগ্য জলাশয়ে উন্নততর লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।

   খ) মৎস্য অধিদপ্তর, ইউনিয়ন পরিষদ, Local Extension agent for Fisheries ( LEAF) লিফ এবং স্থানীয় মৎস্য চাষীদের মিলিত প্রচেষ্টায় ইউনিয়ন ভিত্তিক মৎস্য চাষ সম্প্রসারণ পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করা।

   গ) মাছ ও চিংড়ি চাষ, পোনা ব্যবসা এবং অন্যান্য মৎস্য ভিত্তিক আয় বর্ধক কর্মসূচীর মাধ্যমে স্থানীয় পুরুষ ও নারীদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা।

   ঘ) প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রদর্শনী খামার স্থাপনসহ স্থানীয় মৎস্য উন্নয়ন কার্যক্রমে ইউনিয়ন পরিষদকে সম্পৃক্ত করে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে রুপদান করা। ফলে মাছ চাষ সম্প্রসারণ ও মৎস্য সম্পদের উন্নয়নে ইউনিয়ন পরিষদের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

 

প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রমঃ

         ১। প্রদর্শনী খামার স্থাপন।

         ২। প্রশিক্ষণ।

         ৩। স্থানীয় মৎস্য সম্প্রসারণ প্রতিনিধি নিয়োগ (লিফ)।

         ৪। ভিজিট, ফিল্ড ট্যুর, স্ট্যাডি ট্রিপ,র‌্যালী ইত্যাদি (অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর)।

         ৫। ইউনিয়ন পরিষদের সাথে যোগসূত্র স্থাপন।

         ৬। বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাথে যোগসূত্র স্থাপন।

         ৭। মাঠ দিবস পালন

 

প্রকল্পের প্রযুক্তি সেবা সম্প্রসারণ পদ্ধতিঃ

 

         একজন চাষীর মাধ্যমে অন্যান্য চাষীর কাছে প্রযুক্তি সেবা প্রসার অর্থাৎ ট্রিকল ডাউন মৎস্য চাষ সম্প্রসারণ পদ্ধতিতে ব্যক্তিগত ও দলভিত্তিক সংযোগ রক্ষার জন্য প্রতিটি  ইউনিয়নে একজন করে লিফ ও বিভিন্ন প্যাকেজের আওতায়  একাধিক ফলাফল প্রদর্শক ( আরডি) নির্বাচন করা হবে। কার্প মিশ্র চাষসহ প্রত্যেক প্যাকাজের ক্ষেত্রে প্রতি আরডির জন্য ০৫ জন করে এফএফ (বন্ধু চাষী) থাকবে। আরডিদেরকে ফলাফল প্রদর্শনী পুকুরের জন্য প্রকল্প থেকে অর্থনৈতিক ও কারিগরী সহায়তা প্রদান করা হবে। প্রশিক্ষিত চাষীদের কাছ থেকে এলাকার অন্যান্য পুকুর মালিকগণ মাছ চাষের আধুনিক ও লাগসহ প্রযুক্তি গ্রহণ করতে পারবেন।

 

প্রকল্পে বাস্তবায়িত প্যাকেজ সমূহঃ

 

      ১। কার্প নার্সারী ফলাফল প্রদর্শনী

      ২। কার্প মিশ্র চাষ ফলাফল প্রদর্শনী

      ৩। গলদা-ফলাফল প্রদর্শনী

      ৪। ধান ক্ষেতে মাছ চাষ ফলাফল প্রদর্শনী

      ৫। পাঙ্গাস-কার্প মিশ্র চাষ ব্যবস্থাপনা

      ৬।  মনোসেক্স তেলাপিয়া চাষ ব্যবস্থাপনা

      ৭।  শিং মাগুর কৈ চাষ ব্যবস্থাপন

      ৮। প্রদর্শনী সিবিজি (কার্প মিশ্র চাষ)

      ৯। প্রদর্শনী পেন কালচার (কার্প মিশ্র চাষ)

 

কার্প নার্সারী ফলাফল প্রদর্শনীঃ

      

         ভাল জাতের পোনা মজুদ করা মৎস্য চাষে সফলতার অন্যতম পূর্বশর্ত। মৎস্য  অধিদপ্তরের প্রযুক্তি হন্তান্তর কর্মসূচীর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা উৎপাদন প্রযুক্তি সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। কিন্ত ইউনিয়ন পর্যায়ে গুনগতমান সম্পন্ন পোনা উৎপাদনের  প্রযুক্তি তেমনভাবে সম্প্রসারিত হয়নি। ফলে মাছের সার্বিক উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে।ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষীগণ নিজেদের এলাকাতেই হাতের কাছে ভাল পোনা যাতে অনায়াসেই পেতে পারেন সেলক্ষ্যে নার্সারী ফলাফল প্রদর্শনী কার্যক্রম অত্র প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ কার্যক্রমের সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিয়নে পূর্ব নির্ধারিত চাহিদা মোতাবেক পোনা উৎপাদন করা সম্ভব হবে। এতে করে দুরবর্তী স্থান থেকে বড় আকারের পোনার পরিবহনজনিত মৃত্যুহার কমবে এবং গ্রামের পুকুরে সুস্থ সবল পোনা পৌঁছানো সম্ভভ হবে। তাই আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং ব্যয় বহুল যানবাহনের প্রয়োজন হবে না।

 

গলদা-কার্প মিশ্র চাষ প্রর্দশনীঃ

 

         বাংলাদেশে গলদা-কার্প মিশ্র চাষের উজ্জ্বল সম্ভবনা রয়েছে। গলদা চিংড়ি খুবই মুল্যবান ও জনপ্রিয় আমিষ জাতীয় খাদ্য। দেশে বিদেশে এর যথেষ্ট কদর ও বাজার মুল্য আছে। তাই এই মূল্যবান ফসল চাষীর দ্রুত আর্থিক উন্নয়নে অগ্রনী ভুমিকা রাখতে পারে। অতীতে দক্ষিনাঞ্চলে সমুদ্র উপকহলবর্তী এলাকায় সংগৃহীত প্রাকৃতিক পোনা দ্বারা চিংড়ি চাষ করা হত। বর্তমানে প্রাকৃতিক উৎস ছাড়াও সরকারী- বেসরকারী হ্যাচারীর মাধ্যমে চিংড়ি পোনা উৎপাদন করা হচ্ছে। কাজেই ফলাফল প্রদর্শনীর মাধ্যমে চাষীদের মাঝে চিংড়ি চাষ প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেওয়ার এখনই সময়। গলদা চাষে সম্ভাব্য সুবিধাজনক স্থানে  অর্থাৎ যেখানে পানি পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক ও হ্যাচারী উৎপাদিত  পোনা প্রাপ্তির সুবিধা আছে সেসব এলাকাতে অত্র প্রকল্প থেকে গলদা-কার্প  মিশ্র চাষ প্রদর্শনী খামার স্থাপন করা হবে।

 

ধানক্ষেতে মাছ চাষ প্রদর্শনীঃ

 

দেশে বর্তমান মোট আবাদী ফসল এলাকার আয়তন ৮.১৮ মিলিয়ন হেক্টর এবং কৃষি জমির পরিমান শতকরা  ৮০ ভাগে ধান চাষ করা হয়, যার শতকরা ৫ ভাগ জমিতে ধানের সাথে  মাছ চাষ করা সম্ভব হতে পারে। দেশের যেসব অঞ্চলে সেচের মাধ্যমে উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান উৎপাদন করা হয়, যেসব অঞ্চল বৃষ্টির পানি নির্ভর ধান উৎপাদন  সম্ভব এবং বণ্যা প্লাবন মুক্ত এ ধরনের জমিতে ধানের সাথে মাছ চাষ করা যায়।

ধানের সাথে মাছের সমন্বিত চাষ কারিগরি ভাবে গ্রহনযোগ্য এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক। অধিকন্ত ধানক্ষেতে মাছ চাষের সুবিধা হলো সমন্বিত জৈবিক উপায়ে পোকামাকড় ও রোগবালাই নিয়ন্ত্রণ করায় কীটনাশক ওষধের ব্যবহার হ্রাসের ফলে পরিবেশ সহনীয়  খামার পদ্ধতি উন্নীত হয় এবং ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি পায় । এছাড়া একটি ফসলের পরিবর্তে ধান ও মাছের দুটি ফসল পাওয়া যায় এবং  বর্ধিত উৎপাদন ও আয়ের জন্য কোন বাড়তি জমির প্রয়োজন হয় না। যে সকল জমিতে ধান কাটার পর কয়েক মাস পানি থাকে সে সকল জমিতে ধানের পরে মাছের চাণ করা সম্ভব।

ধানক্ষেতে চাষের উপর্যুক্ত  মাছের প্রজাতি হলো সরপুঁটি, নাইলোটিকা , কমনকার্প, গিফট তেলাপিয়া, শিং-মাগুর, গলদা চিংড়ি ইত্যাদি। উচ্চ ফলনশীল বিআর-৩,বিআর-১১, বিআর-১৪, বিআর-১৬ এবং পাইজাম ইত্যাদি জাতের ধানের সাথে মাছ চাষ করা যায়।

 

কার্প-মিশ্র চাষ প্রদর্শনীঃ

 

         গত কয়েক বছরে মাছ চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুকুরে মাছের উৎপাদন ব„দ্ধি পেয়েছে। কিন্ত চাষীগণের কারিগরি জ্ঞানের অভাবে  সীমাবদ্ধতার কারনে কাঙ্খিত মাত্রায় উৎপাদন হচ্ছে না। প্রযুক্তি হন্তান্তরের অন্যতম সফল উপায় হল ফলাফল প্রদর্শনী খামার স্থাপন।  এতে আশপাশের চাষীরা সরাসরি কার্যক্রম এবং ফলাফল দেখতে এবং শিখতে সক্ষম হবে। প্রদর্শনী খামারে আধা নিবিড় পদ্ধতিতে মাছ চাষ করা হবে। পুকুর প্রস্ততি থেকে মাছ ধরা পর্যন্ত সকল কার্যক্রম প্রদর্শনের মাধ্যমে কার্প মিশ্র চাষ প্রযুক্তি স্থানীয়  চাষীদের নিকট হন্তান্তর করা সম্ভব হবে।

কাজের বর্ননা

 

স্থানীয় মৎস্য সম্প্রসারণ প্রতিনিধি (লিফ) এর কার্যক্রমঃ 

         মৎস্য চাষিদের মৎস্য বিষয়ক সেবা প্রদানের নিমিত্তে প্রতি ইউনিয়নে একজন করে লিফ বিদ্যমান । দেশের বিদ্যমান মৎস্য সম্পদকে ব্যবহার করে মৎস্য ও চিংড়ির উৎপাদন বৃদ্ধি করতে লিফগণ মৎস্য ও চিংড়ি চাষীদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করবেন। লিফগণ শধুমাত্র প্রকল্পের কাজেই  নিয়োজিত থাকবেন না বরং তিনি মৎস্য বিভাগের প্রতিনিধি  হিসাবে মৎস্য চাষী ও মৎস্য অধিদপ্তরের মধ্যে যোগাযোগকারী ,বার্তাবাহক এবং প্রভাবক হিসাবে কাজ করবেন। লিফগণের মাধ্যমে উপজেলা মৎস্য কার্যালয় তথা সরকার এবং সেবাগ্রহণকারী মৎস্যচাষী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ তথা জনগণের মাঝে  অংশীদারিত্বমুলক স্থায়ী  ও কার্যকর সর্ম্পক গড়ে উঠবে। মোট কথা সরকার কার্যকরভাবে প্রযুক্তি সেবা  সম্প্রসারনের মাধ্যম হিসাবে লিফ ব্যবস্থা গড়ে তুলবে আর জনগণ স্থায়িত্বশীল মৎস্য উৎপাদন  প্রক্রিয়ায় লিফগণের সেবা গ্রহণ করে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি করবে।

 

মাদারীপুর জেলার ০৪ উপজেলার ইউনিয়নে কর্মরত লিফগণের নাম, কর্মরত ইউনিয়নের নাম ও মোবাইল নম্বরঃ

 

ক্রঃ    নং

  লিফ এর নাম

পিতার নাম/স্বামীর নাম

          স্থায়ী ঠিকানা

উপজেলার নাম

কর্মরত ইউনিয়নের নাম

   মোবাইল নম্বর

মোঃ কামাল কাজী

কাশেম কাজী

গ্রামঃ মাদ্রা

পোঃ ঋাউদি

মাদারীপুর সদর

ঋাউদি

০১৭২১৫৫৯০৭৩

আঃহালিম বেপারী

আঃ জোনাব আলী

গ্রামঃ ঘটমাঋি

পোঃ ঘটমাঋি 

মাদারীপুর সদর

ঘটমাঋি 

০১৭২০৬৬১৫৪৮

মোঃসাগর মল্লিক

আঃ হামিদ

গ্রামঃ দক্ষিনখাগছাড়া

পোঃ  মস্তাপুর  

মাদারীপুর সদর

মস্তাপুর

০১৯৩০৯৬৩৬৫৫

রাকিব হাসান

আঃ রহমান মিয়া

গ্রামঃ বোয়ালখালি

পোঃ  দুধখালি  

মাদারীপুর

সদর

দুধখালি

০১৭১৭৮২২৫২৪

জাহাঙ্গীর খান

বাবু খান

গ্রামঃ তিতিরপাড়া

পোঃ বাহাদুরপুর  

মাদারীপুর

সদর

বাহাদুরপুর

০১৭৩৫৬০২৭৪০

মোঃ ফজলুল হক  বেপারী

আঃ করিম বেপারী

গ্রামঃ পেয়ারপুর

পোঃ পেয়ারপুর

মাদারীপুর

সদর

পেয়ারপুর

০১৯৫২৬২১০৬৯

মোঃ রকিব উদ্দিন

আঃ রহমান মৃধা

গ্রামঃআপাশি

পোঃ কুনিয়া

মাদারীপুর

সদর

কুনিয়া

০১৭১৬৯৬৭৮৬২

আলমামুন হাওলাদার

শামছুদ্দিনহাওলাদার 

গ্রামঃ দত্তকেন্দুয়া

পোঃ কেন্দুয়া

মাদারীপুর

সদর

কেন্দুয়া

০১৯১২৩৯৬৮২৪

মোঃ নুরুল আমিন মাতুব্বর

আবুলহোসেন মাতুব্বর

গ্রামঃ চরগোবিন্দপুর

পোঃ মাদারীপুর সদর

মাদারীপুর সদর

খোয়াজপুর

০১৯২০৫৯১৭৫৩

১০

মোঃ মাহবুব মুন্সি

খাদেম মুন্সি

গ্রামঃহাজরাপুর

 পোঃ রাস্তি

মাদারীপুর সদর

রাস্তি

০১৯৪৫৯১৮৪৯০

১১

মোঃ হৃদয় মাতুব্বর

জাহেদ আলী

গ্রামঃ মহিষের চর

পোঃ পাচখোলা

মাদারীপুর সদর

পাচখোলা

০১৭৬৫৮২৯৯৫২

১২

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম

আলাউদ্দিন সরকার

গ্রামঃ লক্ষ্মীপুর

 পোঃ ছিলারচর

মাদারীপুর সদর

ছিলার চর

০১৭২০৯৬৩৮৭৬ 

১৩

 

মোঃ আবু জাফর বিন রশিদ

আঃ রশিদ বেপারী

গ্রামঃবেপারীকান্দি

পোঃ কুতুবপুর

শিবচর

কুতুবপুর

০১৭১৯৫১৯৫৩৮

১৪

মনজুরা আক্তার 

মোঃশহিদুল ইসলাম

গ্রামঃপাচ্চর

পোঃ পাচ্চর

শিবচর

 

পাচ্চর

০১৭২৮৭৯৯০৮২

১৫

বাদল মিয়া

জসিম উদ্দিন ফকির

গ্রামঃ সরকারের চর

পোঃ বহেরাতলা  

শিবচর

বহেরাতলা

০১৭৫৭৮০১৪৬৯

১৬

 

সোনিয়া আক্তার

মোঃ ইউনুস মোল্লা

গ্রামঃ চর  দত্তপাড়া

  পোঃ শিবচর

শিবচর

দত্ত পাড়া

০১৭১৬৪৮৮১১১

১৭

আঃ বারিক

সামসুল হক মাদবর

গ্রামঃ সাবেককমলাপুর

পোঃ উমেদপুর

শিবচর

উমেদপুর

০১৭৮৩৩০৩৭৫৬

১৮

মোঃ জুবায়ের

পান্নু খান

গ্রামঃ দক্ষিন ক্রোকচর  

পোঃ ভাণ্ডারীকান্দি

শিবচর

ভাণ্ডারীকান্দি

০১৭২৯১৬৩৭৯৮

১৯

মোক্তার আক্তার

হাশেম মোল্লা

গ্রামঃ পূর্ব মির্জাচর

 পোঃ বাশকান্দি   

শিবচর

বাশকান্দি 

০১৭৪১৭৫৮১৭০

২০

তামান্না আফরিন

কালাম মাদবর

গ্রামঃকাদিরমুন্সীরকান্দি

পোঃ কাদিরপুর    

শিবচর

কাদিরপুর

০১৭৪২৪৭০৪৮৪

২১

মোঃ নুরুল আমিন হওলাদার (সবুজ)

মোঃখবির হওলাদার

গ্রামঃ মালের কান্দি  

পোঃ দ্বিতীয় খণ্ড   

শিবচর

দ্বিতীয় খণ্ড

০১৭১৩৮২০৪৭৯

২২

নাজমা

মোঃ সেলিম মিয়া

গ্রামঃখাড়া কান্দি

পোঃ মাদবরের চর   

শিবচর

মাদবরের চর

০১৭৮৩৩০১৮৫৪

২৩

মোঃরাসেল আহমেদ

হাতেম মল্লিক

গ্রামঃচর চান্দ্রা  

পোঃ কাঁঠাল বাড়ি   

শিবচর

কাঁঠাল বাড়ি

০১৭২১২৪২৪৫৫

২৪

আমেনা পারভীন  

সজল মাহমুদ

গ্রামঃ শিরুয়াইল  

পোঃ শিরুয়াইল

শিবচর

শিরুয়াইল  

০১৭৪৬৯১৮৫০২

২৫

মিন্টু মাতুব্বর

আলাউদ্দিন মাং 

গ্রামঃ সত্যবতী

পোঃ হোসেনপুর

রাজৈর

হোসেন পুর

০১৭৩৪০৮০৮২৫

২৬

মোঃ নজরুল ইসলাম

আঃ কাদের মাতুব্বর

গ্রামঃ শ্রীকৃষ্ণদী

পোঃ কবিরাজপুর

রাজৈর

কবিরাজপুর

০১৭১০১৫৬৬১৯

২৭

হাফিজুর রহমান

ছাবেদ আলী শেখ

গ্রামঃসাতবারিয়া  

পোঃ ইশিব পুর

রাজৈর

ইশিব পুর

০১৭৩৪১৩০৭৯৪

২৮

প্রদীপ দত্ত

সুনিল দত্ত

গ্রামঃ বৌলগ্রাম

পোঃ খালিয়া

রাজৈর

খালিয়া

০১৭১৩৫৪১৩২৭

২৯

বাবলু শিকদার 

মোসলেম শিকদার

গ্রামঃচৌরাশি

পোঃ বাজিত পুর

রাজৈর

বাজিত পুর

০১৯৫১২৬৪০৯৮

৩০

দিলিপ কুমার মণ্ডল

প্রফুল্ল কুমার মণ্ডল

গ্রামঃ আমগ্রাম

পোঃ আমগ্রাম

রাজৈর

আম গ্রাম

০১৭৮২৬১২৮৫৮

৩১

পঙ্কজ বারুরি

কুমুদ রঞ্জন বারুরি

গ্রামঃ হিজল বাড়ী

  পোঃ কদম বাড়ি

রাজৈর

কদম বাড়ি

০১৭৫৮৫৩১২১০

৩২

মোঃ হারুনুর রশিদ

সৈয়দ আলী মাতুব্বর

 গ্রাঃ সনমন্দি   

পোঃ ধূয়াসার

কালকিনি

বালি গ্রাম

০১৭২১০১১৬১৯

৩৩

মোঃআনিছুর রহমান

মৌজালি বেপারি

গ্রাঃ বড় চর কয়ারিয়া পোঃ মোল্লার হাট

কালকিনি

কয়ারিয়া

০১৭৭৫১৬৩৬৬১

৩৪

ফাতেমা বেগম

মিজান চৌকদার

গ্রাঃ পঃ কালীনগর

পোঃ শাওলাপট্টি 

কালকিনি

আলী নগর

০১৯২২৩৭০৫৫৯

৩৫

মোঃ জুলহাস হাং

মোঃ মতিউর রহমান

গ্রাঃ আন্ডারপুর

পোঃ সাহেবরামপুর

কালকিনি

সাহেবরামপুর

০১৭৮৬৬৯২১৪৪

৩৬

কবির হোসেন

ছিকিম আলী আকন

গ্রাঃ ভবানীপুর 

পোঃ মিয়ারহাট

কালকিনি

শিকার মঙ্গল

০১৭৩৯৬৮৯৬০৫

৩৭

মোঃ মফিজুর রহমান 

হাবিবুর রহমান

গ্রাঃ কাছারীকান্দি 

পোঃ সমিতিরহাট

কালকিনি

এনায়েত নগর

০১৮২৮১৮৭১৬৫

৩৮

মোঃ নুরুল ইসলাম

জালাল উদ্দিন মাতুব্বর

গ্রাঃ উত্তর উগাচর

পোঃ খাসেরহাট

কালকিনি

বাশ গারি

০১৯৫৬৭৩২৫৭২

৩৯

প্রভাত হালদার

কালিপদ হালদার

গ্রাঃ শশিকর

পোঃ শশিকর 

কালকিনি

নব গ্রাম

০১৭৬০৪১৮৯৩৯

৪০

সৈয়দ সাজিদ

সৈয়দ মুহসিন

গ্রাঃ পঃ বনগ্রাম

পোঃ আমিরিয়া

কালকিনি

গোপালপুর

০১৭২৫৫৩৯৪০২

৪১

মোঃ শাহজাহান

মোতাহের হোসেন

গ্রাঃ জজিরা

পোঃ হামেদখার

কালকিনি

রমজানপুর

০ ১৭১৩৫৭০৯০০

৪২

মিজানুর রহমান

নিজাম উদ্দিন মৃধা

গ্রাঃ পঃ মাইজপাড়া

পোঃ বীরমোহন

কালকিনি

কাজবাকাই

০১৮৬৯৯৬১৭৭৯

৪৩

তানজিল 

সেলিম সিকদার

গ্রাঃ সিকদার কান্দি

পোঃ চরদৌলতপুর

কালকিনি

সিডি খান

০১৭৭৬৭০৯৬৬৭

 

পরামর্শ কেন্দ্র স্থাপনঃ

 

         প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে পরামর্শ কেন্দ্র স্থাপন করে চাষিদের মাছ চাষ বিষয়ক পরামর্শ প্রদান, রোগ বালাই প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কিত পরামর্শ ও পুস্তিকা সরবরাহ করা হচ্ছে। মাছ চাষের আধুনিক কলাকৌশল মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তির উপর লিফলেট চাষিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপিত পরামর্শ কেন্দ্রে বিনামূল্যে মাতি/পানির গুনাগুন পরীক্ষা করে চাষিদের মাছের উৎপাদন বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান করা হয়।